বিসিএস সহ যে কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাক্য সংকোচন / এক কথায় প্রকাশ ।এখানে থেকে যে কোন নিয়োগ পরীক্ষায় কমন পড়বেই । কারণ বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। একটানা মুখস্থ করে ফেলুন এই এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন।
![]() |
গুরুত্বপূর্ণ বাক্য সংকোচন / এক কথায় প্রকাশ |
বাক্য সংকোচন / এক কথায় প্রকাশ কাকে বলে?
একাধিক পদ বা উপবাক্যকে একটি শব্দে প্রকাশ করা হলে, তাকে বাক্য সংক্ষেপণ বলে। এটি বাক্য সংকোচন বা এক কথায় প্রকাশেরই নামান্তর। বাক্য তথা ভাষাকে সুন্দর, সাবলীল ও ভাষার অর্থ প্রকাশের দীপ্তিকে সমুজ্জ্বল করার জন্য বাক্য সংকোচন বা এক কথায় প্রকাশ অতীব গুরুত্বপূর্ণ। বহুপদকে একপদে পরিণত করার মধ্য দিয়ে বাক্য বা বাক্যাংশের সংকোচনের কাজ চলে ।
ক্রমিক নং
|
গুরুত্বপূর্ণ বাক্য সংকোচন / এক কথায় প্রকাশ
|
ডাক
| |
১
|
অশ্বের ডাক = হ্রেষা
|
২
|
ময়ূরের ডাক = কেকা
|
৩
|
বাঘের ডাক = গর্জন
|
৪
|
পেঁচা বা উলূকের ডাক = ঘূৎকার
|
৫
|
পাখির ডাক = কূজন / কাকলি
|
৬
|
কোকিলের ডাক = কুহু
|
৭
|
কুকুরের ডাক = বুক্কন
|
৮
|
মোরগের ডাক = শকুনিবাদ
|
৯
|
হাতির ডাক = বৃংহিত / বৃংহণ
|
১০
|
সিংহের নাদ / ডাক = হুংকার
|
১১
|
রাজহাঁসের কর্কশ ডাক = ক্রেঙ্কার
|
ধ্বনি
| |
১২
|
অলংকারের ধ্বনি = শিঞ্জন
|
১৩
|
গম্ভীর ধ্বনি = মন্ত্র
|
১৪
|
অব্যক্ত মধুর ধ্বনি = কলতান
|
১৫
|
আনন্দজনক ধ্বনি = নন্দিঘোষ
|
১৬
|
ঝনঝন শব্দ = ঝনকার
|
১৭
|
শুকনো পাতার শব্দ = মর্মর
|
১৮
|
ভ্রমরের শব্দ = গুঞ্জন
|
১৯
|
সমুদ্রের ঢেউয়ের শব্দ = কল্লোল
|
২০
|
বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনি = ঝংকার
|
২১
|
ধনুকের ধ্বনি = টংকার
|
২২
|
বীরের গর্জন = হুংকার
|
২৩
|
সেতারের ঝংকার = কিঙ্কিনি
|
২৪
|
আনন্দের আতিশয্যে সৃষ্ট কোলাহল = হর্ রা
|
২৫
|
বিহঙ্গের ধ্বনি = কাকলি
|
২৬
|
খোলস / চামড়া / শাবক
|
২৭
|
হরিণের চামড়ার আসন = অজিনাসন
|
২৮
|
সাপের খোলস = নির্মোক / কুঞ্চক
|
২৯
|
হরিণের চর্ম / চামড়া = অজিন
|
৩০
|
হাতির শাবক (বাচ্চা) = করভ
|
৩১
|
বাঘের চামড়া = কৃত্তি
|
৩২
|
ব্যাঙের ছানা = ব্যাঙাচি
|
ইচ্ছা
| |
৩৩
|
হনন / হত্যা করার ইচ্ছা = জিঘাংসা
|
৩৪
|
জানবার ইচ্ছা = জিজ্ঞাসা
|
৩৫
|
অনুকরণ করার ইচ্ছা = অনুচিকীর্ষা
|
৩৬
|
মুক্তি পাওয়ার ইচ্ছা = মুক্তিকামী
|
৩৭
|
প্রতিকার করার ইচ্ছা = প্রতিচিকীর্ষা
|
৩৮
|
প্রবেশ করার ইচ্ছা = বিবিক্ষা
|
৩৯
|
সেবা করার ইচ্ছা = শুশ্রূষা
|
৪০
|
রমণ বা সঙ্গমের ইচ্ছা = রিরংসা
|
৪১
|
পান করার ইচ্ছা = পিপাসা
|
৪২
|
লাভ করার ইচ্ছা = লিপ্সা
|
৪৩
|
ক্ষমা করার ইচ্ছা = চিক্ষমিষা
|
৪৪
|
অনুসন্ধান করার ইচ্ছা = অনুসন্ধিৎসা
|
৪৫
|
মুক্তি পেতে ইচ্ছা = মুমুক্ষা
|
৪৬
|
উপকার করার ইচ্ছা = উপচিকীর্ষা
|
৪৭
|
বিজয় লাভের ইচ্ছা = বিজিগীষা
|
৪৮
|
জয় করার ইচ্ছা = জিগীষা
|
৪৯
|
বমন করিবার ইচ্ছা = বিবমিষা
|
৫০
|
খাইবার ইচ্ছা = ক্ষুধা
|
৫১
|
যেরূপ ইচ্ছা = যদৃচ্ছা
|
৫২
|
বেঁচে থাকার ইচ্ছা = জিজীবিষা
|
৫৩
|
ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা = তিতীর্ষা
|
৫৪
|
মুক্তি লাভে/পেতে ইচ্ছুক = মুমুক্ষু
|
৫৫
|
অপকার করার ইচ্ছা = অপচিকীর্ষা
|
৫৬
|
ভোজন করার ইচ্ছা = বুভুক্ষা
|
৫৭
|
করার ইচ্ছা = চিকীর্ষা
|
৫৮
|
বাস করার ইচ্ছা = বিবৎসা
|
৫৯
|
দান করার ইচ্ছা = দিৎসা
|
৬০
|
গমন করার ইচ্ছা = জিগমিষা
|
৬১
|
নিন্দা করার ইচ্ছা = জুগুপ্সা
|
৬২
|
পাওয়ার ইচ্ছা = ঈপ্সা
|
৬৩
|
সৃষ্টি করার ইচ্ছা = সিসৃক্ষা
|
৬৪
|
নির্মাণ করার ইচ্ছা = নির্মিসা
|
৬৫
|
প্রতিবিধান করার ইচ্ছা = প্রতিবিধিৎসা
|
৬৬
|
যে রূপ করার ইচ্ছা = যদৃচ্ছা
|
৬৭
|
উদক / জল পানের ইচ্ছা = উদন্যা
|
৬৮
|
হিত করার ইচ্ছা = হিতৈষা
|
৬৯
|
দেখবার ইচ্ছা = দিদৃক্ষা
|
৭০
|
প্রিয় কাজ করার ইচ্ছা = প্রিয়চিকীর্ষা
|
৭১
|
হরণ করার ইচ্ছা = জিহীর্ষা
|
পুরুষ
| |
৭২
|
যে দার (স্ত্রী) পরিগ্রহ করেনি = অকৃতদার
|
৭৩
|
যে পুরুষ বিয়ে করেছে = কৃতদার
|
৭৪
|
পুরুষের যে পুরুষ পত্নীসহ বর্তমান = সপত্নীক
|
৭৫
|
পুরুষের উদ্দাম নৃত্য = তাণ্ডব
|
৭৬
|
যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে = প্রোষিতপত্নীক / প্রোষিতভার্য
|
৭৭
|
যে পুরুষ প্রথম স্ত্রী জীবিত থাকতে দ্বিতীয় দার (স্ত্রী) পরিগ্রহ করেছে = অধিবেত্তা / অধিবেদন
|
৭৮
|
যে পুরুষ স্ত্রীর বশীভূত = স্ত্রৈণ
|
৭৯
|
যে পুত্রের মাতা কুমারী = কানীন
|
৮০
|
পুরুষের কটিবন্ধ = সরাসন
|
৮১
|
যে পুরুষ বিয়ে করেনি = অকৃতদার
|
৮২
|
যে দার (স্ত্রী) পরিগ্রহ করেছে = কৃতদার
|
৮৩
|
যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর = সুদর্শন
|
৮৪
|
পুরুষের কর্ণভূষণ = বীরবৌলি
|
৮৫
|
যে পুরুষের দাড়ি গোঁফ গজায়নি = অজাতশ্মশ্রু
|
নারী
| |
৮৬
|
যে নারী প্রিয় কথা বলে = প্রিয়ংবদা
|
৮৭
|
যে নারী সুন্দরী = রমা
|
৮৮
|
যে নারীর পতি নেই, পুত্রও নেই = অবীরা
|
৮৯
|
প্রিয় বাক্য বলে যে = প্রিয়ভার্থী
|
৯০
|
যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত = অধীরা
|
৯১
|
যে নারীর পঞ্চ স্বামী = পঞ্চভর্তৃকা
|
৯২
|
যে নারী কলহপ্রিয় = খাপ্তানী
|
৯৩
|
যে নারীর হাসি সুন্দর = সুস্মিতা
|
৯৪
|
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে = বীরপ্রসূ
|
৯৫
|
যে নারী আনন্দ দান করে = বিনোদিনী
|
৯৬
|
যে নারী অতি উজ্জ্বল ও ফর্সা = মহাশ্বেতা
|
৯৭
|
যে নারী বীর = বীরাঙ্গনা
|
৯৮
|
যে নারীর বিয়ে হয়নি কুমারী
|
৯৯
|
যে নারী বার (সমূহ) গামিনী = বারাঙ্গনা
|
১০০
|
যে নারীর দুটি মাত্র পুত্র = দ্বিপুত্রিকা
|
১০১
|
যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয় = স্বয়ংবরা
|
১০২
|
যে মেয়ের বয়স দশ বৎসর = কন্যকা
|
১০৩
|
যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত = শুচিস্মিতা
|
১০৪
|
যে নারীর বিয়ে হয় না = অনূঢ়া
|
১০৫
|
যে নারীর বিয়ে হয়েছে = উড়া
|
১০৬
|
যে নারীর সন্তান বাঁচে না = মৃতবৎসা
|
১০৭
|
যে নারীর অসূয়া / হিংসা নাই = অনসূয়া
|
১০৮
|
যে নারীর সতীন / শত্রু নেই = নিঃসপ্ত
|
১০৯
|
যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে = নবোঢ়া
|
১১০
|
যে নারীর কোনো সন্তান হয় না = বন্ধ্যা
|
১১১
|
যে নারীর সহবাসে মৃত্যু হয় = বিষকন্যকা
|
১১২
|
যে নারীর দেহ সৌষ্ঠব সম্পন্না = অঙ্গনা
|
১১৩
|
যে নারী শিশুসন্তানসহ বিধবা = বালপুত্রিকা
|
১১৪
|
যে নারী (বা গাভী) দুগ্ধবতী = পয়স্বিনী
|
১১৫
|
যে নারীর চিত্রে অর্পিতা বা নিবন্ধা = চিত্রার্পিতা
|
১১৬
|
যে নারী সাগরে বিচরণ করে = সাগরিকা
|
১১৭
|
নারীর লীলাময়ী নৃত্য = লাস্য
|
১১৮
|
যে নারীর নখ শূপের (কুলা) মত = শূর্পণখা
|
১১৯
|
নারীর কটিভূষণ = রশনা
|
১২০
|
নারীর কোমরবেষ্টনিভূষণ = মেখলা
|
১২১
|
যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত = বীরা / পুরন্ধ্রী
|
১২২
|
যে নারী অপরের দ্বারা প্রতিপালিতা = পরভূতা / পরভৃতিকা
|
১২৩
|
উত্তম বস্ত্রালঙ্কারে সুসজ্জিত নটীগণের নৃত্য = যৌবত
|
১২৪
|
যে নারী অঘটন ঘটাতে পারদর্শী = অঘটনঘটনপটিয়সী
|
১২৫
|
যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে = কাকবন্ধ্যা
|
১২৬
|
যে নারী অন্য কারও প্রতি আসক্ত হয় না = অনন্যা
|
১২৭
|
যে নারী পূর্বে অন্যের স্ত্রী / বাগদত্তা ছিল = অন্যপূর্বা
|
১২৮
|
যে নারীর স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করেছে = অধিবিন্না
|
১২৯
|
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে = প্রোষিতভর্তৃকা
|
১৩০
|
যে নারীর সূর্যও মুখ দেখতে পারে না = অসূর্যম্পশ্যা
|
১৩১
|
যে নারী কখনো সূর্যকে দেখেনি = অসূর্যম্পশ্যা
|
১৩২
|
অবিবাহিতা জ্যেষ্ঠা থাকার পরও যে কনিষ্ঠার বিয়ে হয় = অগ্রোদিধিষু
|
১৩৩
|
কুমারীর পুত্র = কানীন
|
১৩৪
|
অঘটন কাণ্ড ঘটাইতে অতিশয় পারদর্শী যে নারী = অঘটনঘটনপটিয়সী
|
১৩৫
|
যে নারী (বিবাহিত / অবিবাহিত) চিরকাল পিতৃগৃহবাসিনী = চিরন্টী
|
পত্নী
| |
১৩৬
|
একই স্বামীর পত্নী যাহারা = সপত্নী
|
১৩৭
|
যার স্ত্রী মারা গিয়েছে = বিপত্নীক
|
১৩৮
|
পত্নীসহ বর্তমান = সপত্নীক
|
কষ্টকর / সহজে না
| |
১৩৯
|
যা কষ্টে নিবারণ করা যায় = দুর্নিবার
|
১৪০
|
যা দমন করা কষ্টকর = দুর্দমনীয়
|
১৪১
|
যা সহজে পাওয়া যায় না = দুষ্প্রাপ্য
|
১৪২
|
যা সহ্য করা যায় না = দুর্বিষহ
|
১৪৩
|
যা সহজে দমন কর যায় না = দুর্দম
|
১৪৪
|
যাহাতে সহজে গমন করা যায় না = দুর্গম
|
১৪৫
|
যাহা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায় না = দুস্তর
|
১৪৬
|
যা মুছে ফেলা যায় না = দুর্মোচ্য
|
১৪৭
|
যা কষ্টে জয় করা যায় = দুর্জয়
|
১৪৮
|
যা সহজে মরে না = দুর্মর
|
১৪৯
|
যা কষ্টে অর্জন করা যায় = কষ্টার্জিত
|
১৫০
|
যাহা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না = দুর্লঙ্ঘ্য
|
১৫১
|
যা কষ্টে লাভ করা যায় = দুর্লভ
|
১৫২
|
যা সহজে অতিক্রম করা যায় না = দুরতিক্রম্য
|
১৫৩
|
যা সহজে জানা যায় না = দুর্জ্ঞেয়
|
১৫৪
|
কষ্টে অতিক্রম করা যায় না যা = দুরতিক্রম্য
|
যোগ্য
| |
১৫৫
|
যা চিবিয়ে খাবার যোগ্য = চর্ব
|
১৫৬
|
যা চেটে খাবার যোগ্য = লেহ্য
|
১৫৭
|
যা চুষে খাবার যোগ্য = চূষ্য
|
১৫৮
|
যা পান করার যোগ্য = পেয়
|
১৫৯
|
যা পাঠ করিবার যোগ্য = পাঠ্য
|
১৬০
|
ঘ্রাণের যোগ্য = ঘ্রেয়
|
১৬১
|
যা নিন্দার যোগ্য নয় = অনিন্দ্য
|
১৬২
|
নৌ চলাচলের যোগ্য = নাব্য
|
১৬৩
|
প্রশংসার যোগ্য = প্রশংসার্হ
|
১৬৪
|
ঘৃণার যোগ্য = ঘৃণার্হ / ঘৃণ্য
|
১৬৫
|
যা ক্রয় করার যোগ্য = ক্রেয়
|
১৬৬
|
যা খাওয়ার যোগ্য = খাদ্য
|
১৬৭
|
জানিবার যোগ্য = জ্ঞাতব্য
|
১৬৮
|
বরণ করিবার যোগ্য = বরেণ্য
|
১৬৯
|
ক্ষমার অযোগ্য = ক্ষমার্য
|
১৭০
|
যা অন্তরে ঈক্ষণ যোগ্য = অন্তরিক্ষ
|
১৭১
|
স্মরণের যোগ্য = স্মরণার্হ
|
১৭২
|
যা বিক্রয় করার যোগ্য = বিক্রেয়
|
১৭৩
|
রন্ধনের যোগ্য = পাচ্য
|
১৭৪
|
আরাধনা করিবার যোগ্য = আরাধ্য
|
১৭৫
|
ক্ষমার যোগ্য = ক্ষমার্হ
|
১৭৬
|
মান-সম্মান প্রাপ্তির যোগ্য = মাননীয়
|
১৭৭
|
ধন্যবাদের যোগ্য = ধন্যবাদার্হ
|
১৭৮
|
ফেলে দেবার যোগ্য = ফেলনা
|
উপকার
| |
১৭৯
|
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে = কৃতজ্ঞ
|
১৮০
|
উপকারীর অপকার করে যে = কৃতঘ্ন
|
১৮১
|
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে না = অকৃতজ্ঞ
|
বলা
| |
১৮২
|
যা বলা হয়নি = অনুক্ত
|
১৮৩
|
যা বলা হয়েছে = উক্ত
|
১৮৪
|
যা বলা উচিত নয় = অকথ্য
|
১৮৫
|
যা বলা হচ্ছে = বক্ষ্যমাণ
|
১৮৬
|
যা বলা হবে = বক্তব্য
|
১৮৭
|
যা প্রকাশ করা হয়নি = অব্যক্ত
|
কথা
| |
১৮৮
|
যে বেশি কথা বলে = বাচাল
|
১৮৯
|
যিনি অধিক কথা বলেন না = মিতভাষী
|
১৯০
|
যিনি কম কথা বলেন = স্বল্পভাষী
|
১৯১
|
যা বাক্যে প্রকাশ করা যায় না = অনির্বচনীয়
|
১৯২
|
যা কথায় বর্ণনা করা যায় না = অবর্ণনীয়
|
ভবিষ্যৎ
| |
১৯৩
|
যা হবে = ভাবি
|
১৯৪
|
যা ভবিষ্যতে ঘটবে = ভবিতব্য
|
১৯৫
|
অগ্র-পশ্চাৎ বিবেচনা করে কাজ করে না = অবিমৃশ্যকারী
|
১৯৬
|
যে ভবিষ্যত না ভেবেই কাজ করে = অবিমৃষ্যকারী
|
১৯৭
|
যে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না = অপরিণামদর্শী
|
নাই / যায় না
| |
১৯৮
|
যা জয় করা যায় না = অজয়
|
১৯৯
|
যা প্রতিরোধ করা যায় না = অপ্রতিরোধ্য
|
২০০
|
কষ্টে করা যায় যাহা = কষ্টকর
|
২০১
|
যা মূল্য দিয়ে বিচার করা যায় না = অমূল্য
|
২০২
|
যাহাতে গমন করা যায় না = অগম্য
|
২০৩
|
যা নিবারণ করা যায় না = অনিবারিত
|
২০৪
|
যা অতিক্রম করা যায় না = অনতিক্রম্য
|
২০৫
|
যার ঈহা (চেষ্টা) নাই = নিরীহ
|
২০৬
|
কোনোভাবেই যা নিবারণ করা যায় না = অনিবার্য
|
অক্ষি / চক্ষু
| |
২০৭
|
চোখের নিমেষ না ফেলিয়া = অনিমেষ
|
২০৮
|
অক্ষির অভিমুখে = প্রত্যক্ষ
|
২০৯
|
যার চক্ষু লজ্জা নেই ; নির্লজ্জ / চশমখোর
|
২১০
|
চোখে দেখা যায় এমন = চক্ষুগোচর
|
২১১
|
অক্ষির সমীপে = সমক্ষ
|
২১২
|
অক্ষিতে কাম যার (যে নারীর) = কামাক্ষী
|
২১৩
|
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত = চাক্ষুষ
|
২১৪
|
অক্ষিপত্রের (চোখের পাতা) লোম = অক্ষিপক্ষ্ণ
|
২১৫
|
চোখের কোণ = অপাঙ্গ
|
২১৬
|
পদ্মের ন্যায় অক্ষি বা চোখ = পুণ্ডরীকাক্ষ
|
২১৭
|
অক্ষির অগোচরে = পরোক্ষ
|
জন্ম
| |
২১৮
|
দুবার জন্মে যা = দ্বিজ
|
২১৯
|
জন্মে নাই যা ; অজ
|
২২০
|
পঙ্কে জন্মে যা = পঙ্কজ
|
২২১
|
যে ভূমিতে ফসল জন্মায় না = ঊষর
|
২২২
|
শুভক্ষণে জন্ম যার = ক্ষণজন্মা
|
২২৩
|
অনুতে বা পশ্চাতে / জন্মেছে যে = অনুজ
|
২২৪
|
সরোবরে জন্মায় যা = সরোজ
|
২২৫
|
অগ্রে জন্মেছে যে = অগ্রজ
|
২২৬
|
যে জমিতে দুবার ফসল জন্মে = দো-ফসলি
|
২২৭
|
যে শিশু আটমাসে জন্মগ্রহণ করেছে = আটাসে
|
২২৮
|
পিতার মৃত্যুর পর জন্ম হয়েছে যে সন্তানের = মরণোত্তর জাতক
|
২২৯
|
যে জমির উৎপাদন শক্তি নেই = অনুর্বর
|
২৩০
|
যে সমাজের (বর্ণের) অন্তদেশে জন্মে = অন্ত্যজ
|
২৩১
|
পূর্বজন্মের কথা স্মরণ আছে যার = জাতিস্মর
|
জয়ন্তী
| |
২৩২
|
কোনো ঘটনার ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান = হীরক জয়ন্তী
|
২৩৩
|
কোনো ঘটনার ৫০ বছর পূর্তিতে যে অনুষ্ঠান = সুবর্ণ জয়ন্তী
|
২৩৪
|
কোনো ঘটনার ২৫ বছর পূর্তিতে যে অনুষ্ঠান = রজত জয়ন্তী
|
২৩৫
|
জয়সূচক যে উৎসব = জয়ন্তী
|
২৩৬
|
একশত পঞ্চাশ বছর = সার্ধশতবর্ষ
|
২৩৭
|
জয়ের জন্য যে উৎসব = জয়ন্তী
|
দিন
| |
২৩৮
|
দিন ও রাতের সন্ধিক্ষণ = গোধূলি
|
২৩৯
|
দিনের পূর্ব ভাগ = পূর্বাহ্ণ
|
২৪০
|
দিনের মধ্য ভাগ = মধ্যাহ্ন
|
২৪১
|
দিনের অপর ভাগ = অপরাহ্
|
২৪২
|
দিনের সায় (অবসান) ভাগ = সায়াহ্ন
|
২৪৩
|
প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন = প্রভাতকল্প
|
২৪৪
|
দিনের আলো ও সন্ধ্যার আলোর মিলন = গোধূলি
|
রাত
| |
২৪৫
|
রাত্রির প্রথম ভাগ = পূর্বরাত্র
|
২৪৬
|
গভীর রাত্রি = নিশীথ
|
২৪৭
|
রাত্রির মধ্য ভাগ = মহানিশা
|
২৪৮
|
রাত্রিকালীন যুদ্ধ = সৌপ্তিক
|
২৪৯
|
রাত্রির শেষ ভাগ = পররাত্র
|
২৫০
|
দিনের আলো ও সন্ধ্যার আলোর মিলন = গোধূলি
|
২৫১
|
রাতের শিশির = শবনম
|
২৫২
|
রাত্রির তিন ভাগ একত্রে = ত্রিযামা
|
স্থায়ী
| |
২৫৩
|
ঘর নাই যার = হা-ঘরে
|
২৫৪
|
হওয়ার স্বভাব যার = নশ্বর
|
২৫৫
|
যা কখনো নষ্ট হয় না = অবিনশ্বর
|
২৫৬
|
যা চিরস্থায়ী নয় = নশ্বর
|
২৫৭
|
ক্ষণকাল ব্যাপিয়া স্থায়ী = ক্ষণস্থায়ী
|
২৫৮
|
যার বাসস্থান নেই = অনিকেত
|
২৫৯
|
যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে = উদ্বাস্তু
|
২৬০
|
নষ্ট হওয়াই স্বভাব নয় যার = অবিনশ্বর
|
২৬১
|
যা স্থায়ী নয় = অস্থায়ী
|
২৬২
|
যার জ্যোতি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না = ক্ষণপ্রভা
|
২৬৩
|
স্থায়ী ঠিকানা নেই যার = উদ্বাস্তু
|
পূর্বে
| |
২৬৪
|
যা পূর্বে শোনা যায়নি = অশ্রুতপূর্ব
|
২৬৫
|
যা পূর্বে ছিল এখন নেই = ভূতপূর্ব
|
২৬৬
|
যা পূর্বে চিন্তা করা যায়নি = অচিন্তিতপূর্ব
|
২৬৭
|
যা পূর্বে কখনো আস্বাদিত হয় নাই = অনাস্বাদিতপূর্ব
|
২৬৮
|
যা পূর্বে কখনো ঘটেনি = অভূতপূর্ব
|
২৬৯
|
যা পূর্বে দেখা যায়নি = অদৃষ্টপূর্ব
|
রচনা
| |
২৭০
|
ইতিহাস রচনা করেন যিনি = ঐতিহাসিক
|
২৭১
|
স্মৃতিশাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি = শাস্ত্রজ্ঞ
|
২৭২
|
যিনি ভালো ব্যাকরণ জানেন = বৈয়াকরণ
|
২৭৩
|
যিনি ব্যাকরণ রচনা করেন = ব্যাকরণবিদ
|
২৭৪
|
ব্যাকরণে পণ্ডিত যিনি = বৈয়াকরণ
|
২৭৫
|
স্মৃতিশাস্ত্র রচনা করেন যিনি = শাস্ত্রকার
|
২৭৬
|
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা
|
২৭৭
|
যিনি স্মৃতিশাস্ত্র জানেন = স্মার্ত
|
গাছ
| |
২৭৮
|
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না = বনস্পতি
|
২৭৯
|
একবার ফল দিয়ে যে গাছ মারা যায় = ওষধি
|
২৮০
|
যে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে = পরগাছা
|
২৮১
|
যে গাছ কোনো কাজে লাগে না = আগাছা
|
২৮২
|
ফল পাকলে যে গাছ মারা যায় = ওষধি
|
২৮৩
|
যে গাছ থেকে ঔষধ তৈরি হয় = ঔষধি
|
একই
| |
২৮৪
|
একই বিষয়ে চিত্ত নিবিষ্ট যাহার = নিবিষ্টচিত্ত
|
২৮৫
|
একই গুরুর শিষ্য যারা = সতীর্থ
|
২৮৬
|
একই সময়ে বর্তমান = সমসাময়িক
|
২৮৭
|
একই সময়ে = যুগপৎ
|
২৮৮
|
একই মাতার উদরে জাত যারা = সহোদর
|
পর
| |
২৮৯
|
পরকে আশ্রয় করিয়া বাঁচিয়া থাকে যে = পরজীবী
|
২৯০
|
পরের শ্রী (উন্নতি) দেখিয়া যাহার মন খারাপ হয় = পরশ্রীকাতর
|
২৯১
|
পরের দ্বারা প্রতিপালিত যে = পরভূত (কোকিল)
|
২৯২
|
পরের অন্নে যে জীবন ধারণ করিয়া থাকে = পরান্নজীবী
|
২৯৩
|
পরকে প্রতিপালন করে যে = পরভৃৎ (কাক)
|
আপনা
| |
২৯৪
|
আপনাকে হত্যা করে যে = আত্মঘাতী
|
২৯৫
|
আপনাকে ভুলে থাকে যে = আত্মভোলা
|
২৯৬
|
যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না = বর্ণচোরা
|
২৯৭
|
আত্মার সম্বন্ধীয় বিষয় = আধ্যাত্মিক
|
২৯৮
|
আপনার বর্ণ লুকায় যে = বর্ণচোরা
|
২৯৯
|
আপনাকে কেন্দ্র করে যার চিন্তা = আত্মকেন্দ্রিক
|
৩০০
|
যে আপনাকে কৃতার্থ মনে করে = কৃতার্থম্মন্য
|
৩০১
|
আত্মিক আপনাকে সর্বস্ব ভাবে যে = আত্মসর্বস্ব
|
৩০২
|
আপনাকে অত্যন্ত হীন বলিয়া ভাবে যে = হীনমন্য
|
৩০৩
|
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে = পণ্ডিতম্মন্য
|
মৃত
| |
৩০৪
|
মৃতের মত অবস্থা যার = মুমূর্ষু
|
৩০৫
|
মৃত জীবজন্তু ফেলা হয় যেখানে = ভাগাড়
|
৩০৬
|
জীবিত থেকেও যে মৃত = জীবনস্মৃত
|
৩০৭
|
মরিবেই যাহা = মরণশীল
|
সমস্ত / সব
| |
৩০৮
|
সকলের জন্য প্রযোজ্য = সর্বজনীন
|
৩০৯
|
সকলের জন্য মঙ্গলকর = সর্বজনীন
|
৩১০
|
সকলের জন্য অনুষ্ঠিত = সার্বজনীন
|
৩১১
|
যিনি সর্বত্র ব্যাপিয়া থাকেন = সর্বব্যাপক
|
৩১২
|
সর্বজন সম্বন্ধীয় = সার্বজনীন
|
৩১৩
|
যিনি সব কিছুই জানেন = সর্বজ্ঞ
|
৩১৪
|
সমস্ত পদার্থ ভক্ষণ করে যে = সর্বভুক
|
৩১৫
|
সর্বজনের হিতকর = সর্বজনীন
|
৩১৬
|
সবকিছু গ্রাস করে যে = সর্বগ্রাসী
|
৩১৭
|
বিশ্বজনের হিতকর = বিশ্বজনীন
|
ব্যয়
| |
৩১৮
|
যে ব্যয় করতে কুণ্ঠাবোধ করে = কৃপণ
|
৩১৯
|
আয় অনুসারে ব্যয় করেন যিনি = মিতব্যয়ী
|
৩২০
|
যা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয় = ব্যয়বহুল
|
৩২১
|
আয় অনুসারে ব্যয় করেন না যিনি = অমিতব্যয়ী
|
৩২২
|
যে অধিক ব্যয় করতে কুণ্ঠাবোধ করে = ব্যয়কুণ্ঠ
|
তুল্য
| |
৩২৩
|
ঋষির তুল্য = ঋষিতুল্য
|
৩২৪
|
তার তুল্য = তাদৃশ
|
৩২৫
|
আমার তুল্য (সদৃশ) = মাদৃশ
|
৩২৬
|
ঋষির ন্যায় = ঋষিকল্প
|
৩২৭
|
ইহার তুল্য = ঈদৃশ
|
৩২৮
|
দেবতার তুল্য = দেবোপম
|
জয়
| |
৩২৯
|
ইন্দ্রকে জয় করেন যিনি = ইন্দ্ৰজিৎ
|
৩৩০
|
জয়ের জন্য যে উৎসব = জয়োৎসব
|
৩৩১
|
শত্রুকে জয় করেন যিনি = শত্রুজিৎ / পরঞ্জয়
|
৩৩২
|
যা কষ্টে জয় করা যায় = দুর্জয়
|
৩৩৩
|
যা কষ্টে লাভ করা যায় = দুর্লভ
|
৩৩৪
|
ইন্দ্রিয়কে জয় করেন যিনি = জিতেন্দ্রিয়
|
ক্রম
| |
৩৩৫
|
বিধিকে অতিক্রম না করে = যথাবিধি
|
৩৩৬
|
যা ক্রমশ বিস্তীর্ণ হচ্ছে = ক্রমবিস্তার্যমান
|
৩৩৭
|
যা ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে = অপসৃয়মান
|
৩৩৮
|
ক্রমে ক্রমে আসিয়াছে যাহা = ক্রমাগত
|
৩৩৯
|
ক্রমকে বজায় রাখিয়া = যথাক্রমে
|
৩৪০
|
যা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে = ক্ষীয়মান
|
৩৪১
|
এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত = একাদিক্রমে
|
৩৪২
|
যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে = ক্রমবর্ধমান / বর্ধিষ্ণু
|
কুল
| |
৩৪৩
|
কুলের কীর্তিতে কলঙ্ক লেপন করে যে = কুলাঙ্গার
|
৩৪৪
|
কুলের কীর্তি বর্ধনকারী যে সন্তান = কুলপ্রদীপ
|
৩৪৫
|
কুলে কলঙ্ক লেপন করে যে = কুল কলঙ্ক
|
৩৪৬
|
কুলে বিশিষ্ট মর্যাদা আনয়ন করে যে = কুলতিলক
|
গমন
| |
৩৪৭
|
বাহুতে ভর করে চলে যে = ভূজঙ্গ
|
৩৪৮
|
সর্বত্র গমন করে যে = সর্বগ
|
৩৪৯
|
লাফিয়ে চলে যে = প্লবগ (ব্যাঙ / বানর)
|
৩৫০
|
আকাশে গমন / বিচরণ করে যে = বিহগ (পাখি)
|
৩৫১
|
ভুজের সাহায্যে চলে যে = ভুজঙ্গ / ভুজগ
|
৩৫২
|
যে পা দিয়ে চলে না = পন্নগ (সর্প)
|
৩৫৩
|
যে গমন করে না = নগ (পাহাড়)
|
৩৫৪
|
যে উরস (বক্ষ) দিয়ে হাঁটে = উরগ (সর্প)
|
৩৫৫
|
যে সর্বত্র গমন করে = সর্বগ
|
৩৫৬
|
ইতস্তত গমনশীল বা সঞ্চরণশীল = বিসর্পী
|
৩৫৭
|
বুকে হেঁটে গমন করে যে = উরগ (সাপ)
|
৩৫৮
|
ত্বরিত গমন করতে পারে যে = তুরগ (ঘোড়া)
|
৩৫৯
|
জলে ও স্থলে চরে যে = উভচর
|
৩৬০
|
যে ভুজের সাহায্যে (এঁকে বেঁকে ) চলে = ভুজগ / ভুজঙ্গ (সৰ্প)
|
পদ্ম
| |
৩৬১
|
নীল বর্ণ পদ্ম = ইন্দিবর
|
৩৬২
|
পদ্মের ডাটা বা নাল = মৃণাল
|
৩৬৩
|
শ্বেত বৰ্ণ পদ্ম = পুণ্ডরীক
|
৩৬৪
|
রক্ত বর্ণ পদ্ম = কোকনদ
|
৩৬৫
|
পদ্মের ঝাড় বা মৃণালসমূহ = মৃণালিনী
|
ক্ষুদ্র
| |
৩৬৬
|
ক্ষুদ্র গ্রাম = পল্লীগ্রাম
|
৩৬৭
|
ক্ষুদ্র প্রলয় = খণ্ডপ্রলয়
|
৩৬৮
|
ক্ষুদ্র নদী = সারণি
|
৩৬৯
|
ক্ষুদ্র বাগান = বাগিচা
|
৩৭০
|
ক্ষুদ্র অঙ্গ = উপাঙ্গ
|
৩৭১
|
ক্ষুদ্র শিয়াল = খেঁকশিয়াল
|
৩৭২
|
ক্ষুদ্র কূপ = পাতকুয়া
|
৩৭৩
|
ক্ষুদ্র রাজ = রাজড়া
|
৩৭৪
|
ক্ষুদ্র রথ = রথার্ভক
|
৩৭৫
|
ক্ষুদ্র মৃৎপাত্র = ভাঁড়
|
৩৭৬
|
ক্ষুদ্র চিহ্ন = বিন্দু
|
৩৭৭
|
ক্ষুদ্র নালা = নালি
|
৩৭৮
|
ক্ষুদ্র হাঁস = পাতিহাঁস
|
৩৭৯
|
ক্ষুদ্রকায় ঘোড়া = টাট্টু
|
৩৮০
|
ক্ষুদ্র লতা = লতিকা
|
৩৮১
|
ক্ষুদ্র ফোঁড়া = ফুসকুড়ি
|
৩৮২
|
ক্ষুদ্র জাতীয় বকের শ্রেণি = বলাকা
|
৩৮৩
|
ক্ষুদ্র ঢাক বা ঢাক জাতীয় বাদ্যযন্ত্র = নাকাড়া
|
৩৮৪
|
ক্ষুদ্র নাটক = নাটিকা
|
৩৮৫
|
ক্ষুদ্র বা নিচু কাঠের আসন = পিঁড়ি
|
৩৮৬
|
ক্ষুদ্র গাছ = গাছড়া
|
৩৮৭
|
ক্ষুদ্র প্রস্তরখণ্ড = নুড়ি
|
৩৮৮
|
ক্ষুদ্র লেবু = পাতিলেবু
|
হাত
| |
৩৮৯
|
হাতের কব্জি = মণিবন্ধ
|
৩৯০
|
হাতের দ্বিতীয় আঙুল = তর্জনী
|
৩৯১
|
হাতের চতুর্থ আঙুল = অনামিকা
|
৩৯২
|
হাতের তেলো বা তালু = করতল
|
৩৯৩
|
হাতের তৃতীয় আঙুল = মধ্যমা
|
৩৯৪
|
হাতের পঞ্চম আঙুল = কনিষ্ঠা
|
৩৯৫
|
হাতের প্রথম আঙুল (বুড়ো আঙুল) = অঙ্গুষ্ঠ
|
৩৯৬
|
হাতের কব্জি থেকে আঙুলের ডগা পর্যন্ত = পাণি
|
বিবিধ বাক্য সংকোচন / এক কথায় প্রকাশ
| |
৩৯৭
|
অর্থ নাই যাহার = নিরর্থক
|
৩৯৮
|
অতিশয় ঘটা বা জাঁকজমক = আড়ম্বর
|
৩৯৯
|
অভ্রান্ত জ্ঞান = প্রমা
|
৪০০
|
অন্য ভাষায় রূপান্তর = অনুবাদ
|
৪০১
|
অন্য ভাষায় রূপান্তরিত = অনূদিত
|
৪০২
|
অন্য লিপিতে রূপান্তর = লিপ্যন্তর
|
৪০৩
|
অনেকের মধ্যে একজন = অন্যতম
|
৪০৪
|
অনেকের মধ্যে প্রধান = শ্রেষ্ঠ
|
৪০৫
|
অরিকে / শত্রুকে দমন করে যে = অরিন্দম
|
৪০৬
|
অহংকার নেই যার = নিরহংকার
|
৪০৭
|
অন্যদিকে মন যার = অন্যমনা
|
৪০৮
|
অকালে পক্ব হয়েছে যা = অকালপক্ব
|
৪০৯
|
অরণ্যের অগ্নিকাণ্ড = দাবানল
|
৪১০
|
অনায়াসে লাভ করা যায় যাহা = অনায়াসলভ্য
|
৪১১
|
অসম সাহস যাহার = অসমসাহসিক
|
৪১২
|
অকালে উৎপন্ন কুমড়া = অকালকুষ্মাণ্ড
|
৪১৩
|
অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার = অনভিজ্ঞ
|
৪১৪
|
অন্যের অপেক্ষা করতে হয় না যাকে = অনপেক্ষ
|
৪১৫
|
অকর্মণ্য গবাদি পশু রাখার স্থান = পিঁজরাপোল
|
৪১৬
|
অপর প্রান্তের হাসি = বক্রোষ্ঠিকা
|
৪১৭
|
অনশনে মৃত্যু = প্রায়
|
৪১৮
|
অন্যের মনোরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ = উপচার
|
৪১৯
|
অন্য গতি নাই যার = অগত্যা
|
৪২০
|
অজকে (ছাগল) গ্রাস করে যা = অজগর
|
৪২১
|
অন্ন-ব্যঞ্জন ছাড়া অন্য আহার্য = জলপান
|
৪২২
|
অবজ্ঞায় নাক উঁচু করেন যিনি = উন্নাসিক
|
৪২৩
|
অষ্টপ্রহর (সারাদিন) ব্যবহার্য যা = আটপৌরে
|
৪২৪
|
অভ্র (মেঘ) লেহন / স্পর্শ করে যা = অভ্রংলিহ
|
৪২৫
|
অগ্রহায়ণ মাসে সন্ধ্যাকালীন ব্রত (কুমারীদের) = সেঁজুতি
|
৪২৬
|
অর্থ উপার্জন করা যায় যে ফসল হইতে = অর্থকরী
|
৪২৭
|
অহং বা আত্ম সম্পর্কে অতিশয় সচেতনতা = অহমিকা
|
৪২৮
|
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় = অকালবোধন
|
৪২৯
|
অন্তরে জল আছে এমন যে (নদী) = অন্তঃসলিলা
|
৪৩০
|
অন্ন গ্রহণ করিয়া যে প্রাণধারণ করে = অন্নগত প্ৰাণ
|
৪৩১
|
আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত = আদ্যন্ত / আদ্যোপান্ত
|
৪৩২
|
আদি নাই যাহার = অনাদি
|
৪৩৩
|
আবক্ষ জলে নেমে স্নান = অবগাহন
|
৪৩৪
|
আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার = নাস্তিক
|
৪৩৫
|
আচরণে যার নিষ্ঠা আছে = নিষ্ঠাবান
|
৪৩৬
|
আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার = আস্তিক
|
৪৩৭
|
আচারে নিষ্ঠা আছে যার = আচারনিষ্ঠ
|
৪৩৮
|
আশ্বিনমাসের পূর্ণিমা তিথি = কোজাগর
|
৪৩৯
|
আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরালোক = ক্রন্দসী
|
৪৪০
|
স্বর্গ ও মর্ত্য = রোদসী
|
৪৪১
|
আকাশ ও পৃথিবী = ক্রন্দসী
|
৪৪২
|
আকাশে (খ-তে) ওড়ে যে বাজি = খ-ধূপ
|
৪৪৩
|
আয়ুর পক্ষে হিতকর = আয়ুষ্য
|
৪৪৪
|
আটমাস মাতৃগর্ভে থেকে ভূমিষ্ঠ হয় যে = আটমেসে / আটাসে
|
৪৪৫
|
আকাশে (খ-তে) চড়ে বেড়ায় যে = আকাশচারী / খেচর
|
৪৪৬
|
আভিজাত্যপূর্ণ মনে হলেও আসলে অর্থহীন ও বিভ্রান্তিকর = হিংটিংছট
|
৪৪৭
|
আশি বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তি = অশীতিপর
|
৪৪৮
|
আশীর্বাদ ও অভয়দানসূচক হাতের মুদ্রা = বরাভয়
|
৪৪৯
|
আল্লাহর দ্বীন/ইসলাম কায়েম ও রক্ষার জন্য যিনি যুদ্ধে নিহত হন = শহিদ
|
৪৫০
|
ইহলোক সম্পর্কিত = ইহলৌকিক
|
৪৫১
|
ইন্দ্রের অশ্ব = উচ্চৈঃশ্রবা
|
৪৫২
|
ইন্দ্রজাল / যাদু জানেন যিনি = ঐন্দ্রজালিক
|
৪৫৩
|
ঈষৎ কম্পিত = আধত
|
৪৫৪
|
ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার = আঁষটে
|
৪৫৫
|
ঈষৎ উষ্ণ = কবোষ্ণ
|
৪৫৬
|
ইহলোকে যা সাধারণ / সামান্য নয় = অলোকসামান্য
|
৪৫৭
|
উদয় হইতেছে এমন = উড্ডীন / উড্ডীয়মান
|
৪৫৮
|
উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার = প্রত্যুৎপন্নমতি
|
৪৫৯
|
উচ্চস্থানে অবস্থিত ক্ষুদ্র কুটির = টঙ্গি
|
৪৬০
|
ঋণ শোধের জন্য যে ঋণ করা হয় = ঋণার্ণ
|
৪৬১
|
ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি = ঋত্বিক
|
৪৬২
|
এখনও শত্রু জন্মায় নাই যাহার = অজাতশত্রু
|
৪৬৩
|
উপদেশ ছাড়া লব্ধ প্রথম জ্ঞান = উপজ্ঞা
|
৪৬৪
|
এক বিষয়ে যার চিত্ত নিবিষ্ট = একাগ্রচিত্ত
|
৪৬৫
|
এখনও যার বালকত্ব যায়নি = নাবালক
|
৪৬৬
|
এক বস্তুতে অন্য বস্তুর কল্পনা = অধ্যাস
|
৪৬৭
|
এক থেকে শুরু করে = একাদিক্রমে
|
৪৬৮
|
ঐতিহাসিক কালেরও আগের = প্রাগৈতিহাসিক
|
৪৬৯
|
কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ / পরিশ্রমী = কর্মঠ
|
৪৭০
|
কর দান করে যে = করদ
|
৪৭১
|
ক্লান্তি নাই যার = অক্লান্ত
|
৪৭২
|
কামনা দূর হয়েছে যার = বীতকাম
|
৪৭৩
|
কোথাও উঁচু কোথাও নিচু = বন্ধুর
|
৪৭৪
|
কাচের তৈরি বাড়ি = শিশমহল
|
৪৭৫
|
কর্মে যাহার ক্লান্তি নাই = অক্লান্তকর্মী
|
৪৭৬
|
কথার মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রসঙ্গ বা প্রবচনাদি প্রয়োগ = বুক্নি
|
৪৭৭
|
কোনটা দিক / বিদিগ এই জ্ঞান নাই যাহার = দ্বিগ্বিদিগজ্ঞানশূন্য
|
৪৭৮
|
কি করতে হবে তা বুঝতে না পারা = কিংকর্তব্যবিমূঢ়
|
৪৭৯
|
কাজে যার অভিজ্ঞতা আছে = করিতকর্মা
|
৪৮০
|
কোনো কিছু থেকে যার ভয় নেই = অকুতোভয়
|
৪৮১
|
গলায় কাপড় দিয়া = গলবস্ত্ৰ
|
৪৮২
|
খেয়া পার করে যে = পাটনী
|
৪৮৩
|
গাছে উঠতে পটু যে = গেছো
|
৪৮৪
|
গ্রীবা সুন্দর যার = সুগ্রীব
|
৪৮৫
|
গুরুর বাসগৃহ = গুরুকুল
|
৪৮৬
|
গদ্যপদ্যময় কাব্য = চম্পু
|
৪৮৭
|
গরুর খুরে চিহ্নিত স্থান = গোষ্পদ
|
৪৮৮
|
ঘুমে আচ্ছন্ন যে = ঘুমন্ত / সুপ্ত
|
৪৮৯
|
ঘরের অভাব = হা-ঘর
|
৪৯০
|
চিন্তার অতীত = চিন্তাতীত
|
৪৯১
|
চৈত্র মাসের ফসল = চৈতালি
|
৪৯২
|
চারি শাখা- হস্তী, অশ্ব, রথ ও পদাতিক বিশিষ্ট সেনা = চতুরঙ্গ
|
৪৯৩
|
ছল / ছলনা করিয়া কান্না = মায়াকান্না
|
৪৯৪
|
জাগিয়া রহিয়াছে এমন = জাগন্ত / জাগরুক
|
৪৯৫
|
জ্বলছে যে অর্চি (শিখা) = জ্বলদর্চি
|
৪৯৬
|
জ্ঞান লাভ করা যায় যে ইন্দ্রিয় দ্বারা = জ্ঞানেন্দ্রিয়
|
৪৯৭
|
জ্বল্ জ্বল্ করছে যা = জাজ্বল্যমান
|
৪৯৮
|
জলপানের জন্য দেয় অর্থ = জলপানি (বৃত্তি)
|
৪৯৯
|
ঠেঙিয়ে ডাকাতি করে যারা = ঠ্যাঙারে
|
৫০০
|
ঠিকমতো নাম-ধাম আছে যাহাতে = ঠিকানা
|
৫০১
|
ঢাকায় উৎপন্ন = ঢাকাই
|
৫০২
|
তল স্পর্শ করা যায় না যার = অতলস্পর্শী
|
৫০৩
|
তৃণাচ্ছাদিত ভূমি = শাদ্বল
|
৫০৪
|
তিন মোহনার মিলন যেখানে = ত্রিমোহনা
|
৫০৫
|
দর্শন করা হয়েছে এমন = প্রেক্ষিত
|
৫০৬
|
দান গ্রহণ করা উচিৎ নয় যার থেকে = অপ্রতিগৃহ্য
|
৫০৭
|
ত্রিকালের ঘটনা জানেন যিনি = ত্রিকালদর্শী / ত্রিকালজ্ঞ
|
৫০৮
|
দেহ সম্বন্ধীয় = দৈহিক
|
৫০৯
|
দ্বারে থাকে যে = দৌবারিক
|
৫১০
|
দিনে একবার আহার করে যে = একাহারী
|
৫১১
|
দেখে চোখের আশা মেটে না যাকে = অদৃপ্তদৃশ্য
|
৫১২
|
দমন করা যায় না যাকে = অদম্য
|
৫১৩
|