জীবনানন্দ দাশ

জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)

তিরিশের দশকের তথাকথিত জনবিচ্ছিন্ন, রবীন্দ্র বলয় ছিন্নকারী ও উত্তরকালের কবিদের উপর সর্বাপেক্ষা প্রভাববিস্তারকারী কবি জীবনানন্দ দাশগুপ্ত। তাঁর রচনায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যময় প্রকৃতি কাব্যময় হয়ে উঠেছে। আধুনিক নাগরিক জীবনের হতাশা, নিঃসঙ্গতা, বিষাদ ও সংশয়ের চিত্র তাঁর কবিতায় দীপ্যমান। বিশ শতকের ষাটের দশকের বাঙালির জাতিসত্ত্বা আন্দোলনে ও ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁর নিসর্গবিষয়ক কবিতা এদেশের সংগ্রামী জনতাকে অনুপ্রাণিত করেছে।

জীবনানন্দ দাশের সাহিত্যকর্ম

সাহিত্যিক উপাদান সাহিত্যিক তথ্য
জন্ম জীবনানন্দ দাশ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৯ সালে বরিশালের এক ব্রাহ্ম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। (আদি নিবাস: গাঁওপাড়া গ্রাম, বিক্রমপুর)। ডাকনাম- মিলু
তাঁর মা তাঁর মা কুসুমকুমারী দাশ (একজন মহিলা কবি)।
প্রথম কবিতা ১৯১৯ সালে ব্রাহ্মবাদী পত্রিকার বৈশাখ সংখ্যায় তাঁর প্রথম কবিতা ‘বর্ষা আবাহন' প্রকাশিত হয়।
সম্পাদনা তিনি ১৯৪৭ সালে 'দৈনিক স্বরাজ' পত্রিকার সাহিত্য বিভাগের সম্পাদক ছিলেন।
পদক ও সম্মাননা তিনি একুশে পদক (১৯৭৬) এবং বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডি.লিট ডিগ্রি লাভ করেন।
দেশবন্ধুর প্রয়াণে ১৯২৫ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ মৃত্যুবরণ করলে তিনি 'দেশবন্ধুর প্রয়াণে' নামে একটি কবিতা লেখেন। এটি ‘বঙ্গবাণী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ।
তিনি যে ধরনের কবি রূপসী বাংলার কবি, ধূসরতার কবি, তিমির হননের কবি, নির্জনতার কবি, চিত্ররূপময় কবি (রবীন্দ্রনাথ তাঁর 'ধূসর পাণ্ডুলিপি'র কবিতা পাঠ করে বলেছেন 'চিত্ররূপময় কবিতা' এবং বুদ্ধদেব বসু জীবনানন্দকে 'নির্জনতম কবি' বলে আখ্যায়িত করেন)।
গবেষণা জীবনানন্দ দাশের ওপর গবেষণা করেন ক্লিনটন বি সিলি
কাব্যগ্রন্থ জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থগুলো :

'ঝরাপালক' (১৯২৮): এটি তাঁর প্রথম কাব্য। এ কাব্য রচনায় তিনি রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে অনুকরণ করেছেন। এ কাব্যের মাধ্যমে নামের শেষে দাশগুপ্ত এর পরিবর্তে দাশ ব্যবহার করেন।

'ধূসর পাণ্ডুলিপি' (১৯৩৬): এ কাব্যের বিখ্যাত কবিতা ‘মৃত্যুর আগে'। এটি বুদ্ধদেব বসুর 'কবিতা' সাহিত্য পত্রিকার প্রথম সংখ্যায় ছাপা হয়। এ কবিতাটি পাঠ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বুদ্ধদেব বসুকে লেখা এক চিঠিতে 'চিত্ররূপময়' বলে মন্তব্য করেন। কবিতাটির সাথে W. B Yeats এর The Falling of the Leaves's কবিতার মিল আছে।

'বনলতা সেন' (১৯৪২) : ৩০টি কবিতার সমন্বয়ে রচিত এ কাব্য। ভারতীয় পুরাণের অন্তর্ভুক্ত বিষয় যেমন বিদিশা, শ্রাবস্তী উঠে এসেছে, তেমনি বেতের ফলের মতো বা পাখির নীড়ের মতো চোখ ইত্যাদি উপমাগুলোর সার্থক প্রয়োগ ঘটিয়েছেন এ কাব্যে। প্রেম ও প্রকৃতি, খণ্ড জীবন ও হতাশা, ক্লান্তি ও অবসাদ, ইতিহাসের বিশাল অনুভূতি ও বর্তমানের ছিন্নভিন্ন অস্তিত্ব, সব কিছুর সমাহার ঘটিয়েছেন তিনি এ কাব্যে। এ কাব্যের 'বনলতা সেন' কবিতাটি তিনি এডগার এলেন পোর 'টু হেলেন' কবিতার অনুকরণে রচনা করেন।

'রূপসী বাংলা' (১৯৫৭): কবির মৃত্যুর পর এ কাব্যের পূর্ণাঙ্গ পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত হয়। তিনি এর প্রচ্ছদে নাম রেখেছিলেন 'বাংলার ত্রস্ত নীলিমা'। কিন্তু প্রকাশের সময় এর নামকরণ করা হয় 'রূপসী বাংলা'। এ কাব্যের বিষয় বাংলার গ্রাম, প্রকৃতি, নদী-নালা, পশু-পাখি, উৎসব ও অনুষ্ঠান। এটি তাঁর স্বদেশপ্রীতি ও নিসর্গময়তার পরিচায়ক কাব্য। ‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এ বাংলায় এ কাব্যের বিখ্যাত পঙক্তি ।

‘মহাপৃথিবী' (১৯৪৪), 'সাতটি তারার তিমির' (১৯৪৮), 'বেলা অবেলা কালবেলা' (১৯৬১)।
চিত্ররূপময়তার পরিচয় জীবনানন্দ দাশের কবিতায় প্রতিফলিত চিত্ররূপময়তার পরিচয় : তিরিশের দশকের আধুনিক কবিদের মধ্যে অন্যতম কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতায় প্রতিফলিত চিত্ররূপময়তা। রবীন্দ্রনাথ তাঁর কবিতা পাঠ করে বলেছেন ‘চিত্ররূপময় কবিতা’। রবীন্দ্রনাথ জীবনানন্দ দাশকে দেয়া চিঠিতে বলেছেন, ‘তোমার কবিতাগুলো পড়ে খুশি হয়েছি। তোমার লেখায় রস আছে, স্বকীয়তা আছে এবং তাকিয়ে দেখার আনন্দ আছে'। জীবনানন্দ দাশের কবিতায় ছবির পর ছবি দেখা যায় । এই ছবি কোনো সাদা-কালো ছবি নয়, যেন রঙিন চলচ্চিত্র। তাঁর কবিতা পড়তে পড়তে ইম্প্রেশনিস্টদের কথা মনে পড়ে। যেমন- “চারিপাশে বনের বিস্ময় / চৈত্রের বাতাস / জ্যোৎস্নার শরীরের স্বাদ যেন।” এই উদ্ধৃতি পাঠ করলেই চোখে ভেসে উঠে একটি রঙিন ছবি । তাই জীবনানন্দ দাশকে চিত্ররূপময় কবি বলা হয়।
উপন্যাস জীবনানন্দ দাশের উপন্যাসসমূহ:

‘মাল্যবান’ (১৯৭৩): উপন্যাসটি কবির মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয়। দাম্পত্য জীবনের নিষ্ঠুর কাহিনি, সম্পর্কের জটিলতা, পারস্পরিক বিচ্ছিন্নতাবোধের এক নিষ্ঠুর উপাখ্যানকে ঘিরে এ উপন্যাস রচিত।

‘সতীর্থ’ (১৯৭৪),

‘কল্যাণী' (১৯৯৯)। [সবকটি উপন্যাস কবির মৃত্যুর পর প্রকাশিত]
প্রবন্ধ জীবনানন্দ দাশের প্রবন্ধ: ‘কবিতার কথা' (১৯৫৬): এ প্রবন্ধের বিখ্যাত উক্তি ‘সকলেই কবি নন, কেউ কেউ কবি'
বিখ্যাত পক্তি ১. পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন । (বনলতা সেন)

২. বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি,
তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর । (বাংলার মুখ)

৩. সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি । (আকাশনীলা)

৪. আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে। (আবার আসিব ফিরে)

৫. চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা। (বনলতা সেন)

৬. কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে। (হায় চিল)

৭. সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা আসে । (বনলতা সেন)

৮. সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে। (সেইদিন এই মাঠ)
মৃত্যু তিনি ১৪ অক্টোবর, ১৯৫৪ সালে বালিগঞ্জে ট্রামের নিচে ', পড়ে আহত হন, পরে ২২ অক্টোবর শম্ভুগঞ্জ পণ্ডিত হাসপাতালে মারা যান।

বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার mcq প্রশ্নোত্তর

বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর
বিষয়: বাংলা সাহিত্য
অধ্যায়: জীবনানন্দ দাশ mcq প্রশ্ন উত্তর অনুশীলন ।
মোট প্রশ্ন: (৬৪)

১. নিচের কোন গ্রন্থটি উপন্যাস নয়? [ ৩৬তম বিসিএস ]

উত্তর: (খ) কবিতার কথা

২. 'পাখীর নীড়ের মত চোখ' বাংলা কাব্যে সুন্দরী নারীর চোখের এই অনবদ্য ও অনিন্দ্যসুন্দর উপমার স্রষ্টা কে? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

৩. জীবনানন্দ দাশের ‘রূপসী বাংলা’ কিসের পরিচায়ক? [ সহকারী রসায়নবিদ : ০১ ]

উত্তর: (ক) স্বদেশ প্রীতি ও নিসর্গময়তা

৪. জীবনানন্দ দাশের জন্মস্থান কোন জেলায়? [ ১৬তম বিসিএস ]

উত্তর: (ক) বরিশাল জেলা

৫. কোন দুটি জীবনানন্দ দাশ রচিত কাব্যগ্রন্থ? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (ক) বেলা অবেলা কালবেলা ও ধূসর পাণ্ডুলিপি

৬. কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১৮৯৯ সালে আরেকজন কবিও একই বছরে জন্মগ্রহন করেন, তিনি কে? [ (পূর্বাঞ্চল, চট্রগ্রাম)-এর কার্যালয়ের পোস্টাল অপারেটর:১৬ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

৭. ‘রূপসী বাংলা’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন? [ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিনটেনডেন্ট : ১৯ ]

উত্তর: (ক) জীবনানন্দ দাশ

৮. কার কবিতাকে ‘চিত্ররূপময়’ বলা হয়েছে? [ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ :০৭ ]

উত্তর: (ক) জীবনানন্দ দাশ

৯. তিরিশ দশকের সবচেয়ে ‘তথাকথিত’ কোন গণবিচ্ছিন্ন কবি এখন বেশ জনপ্রিয়? [ থানা সহকারী শিক্ষা অফিসার : ৯৯ ]

উত্তর: (ক) জীবনানন্দ দাশ

১০. ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ কার লেখা? [ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে টেলিভিশন প্রকৌশলী : ০৪ ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

১১. 'সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা নামে'- কার লেখা? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

১২. 'আবার আসিব ফিরে এই ধানসিড়িটির তীরে এই বাংলায়'- এই লাইনটি কোন কবির কবিতায় পাওয়া যায়- [ ৬ষ্ঠ বিজেএস ( সহকারী জজ ) : ১১ ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

১৩. কোনটি জীবনান্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ নয়? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (ঘ) সোনালী কাবিন

১৪. ‘সাতটি তারার তিমির’ কাব্যটি কার লেখা? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (ক) জীবনানন্দ দাশ

১৫. কোনটি জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ নয়? [ সহকারী থানা শিক্ষা অফিসার : ১০ ]

উত্তর: (ঘ) বেলা শেষের গান

১৬. কোনটি জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ নয়? [ ১১তম প্রভাষক নিবন্ধন : ১৪ ]

উত্তর: (গ) অর্কেস্ট্রা

১৭. বাংলা সাহিত্যের কোন কবি কলকাতায় ট্রাম দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

১৮. জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী? [ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ পরিদর্শক : ১৯ ]

উত্তর: (খ) ঝরা পালক

১৯. জীবনানন্দ দাশের প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি? [ ২৮তম বিসিএস ]

উত্তর: (খ) কবিতার কথা

২০. কবি জীবনানন্দ দাশের ওপর যে বিদেশী গবেষক গবেষণা করেন তাঁর নাম- [ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা: ০১ ]

উত্তর: (গ) ক্লিনটন বি সীলি

২১. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কবিতা সংক্রান্ত প্রথম পত্রিকা কোনটি? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (ক) কবিতা

২২. নিচের কোনটি প্রবন্ধ গ্রন্থ? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (ক) কবিতার কথা

২৩. ধানসিঁড়ি নদী কোথায় অবস্থিত? [ ঢাবি: ১৫-১৬ ]

উত্তর: (ঘ) বরিশাল

২৪. বাংলা সাহিত্যের একজন আধুনিক কবি ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে এডগার পো রচিত ‘টু হেলেন’ কবিতা থেকে কোন কবিতাটি রচনা করেন? [ সহকারী থানা শিক্ষা অফিসার : ০৪ ]

উত্তর: (ঘ) বনলতা সেন

২৫. জীবনানন্দ দাশের জন্ম কোন সালে? [ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক : ১১ ]

উত্তর: (খ) ১৮৯৯

২৬. জীবননান্দ দাসের একটি বিখ্যাত কবিতার নাম- [ উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা : ০৯ ]

উত্তর: (ক) রূপসী বাংলা

২৭. ‘বনলতা সেন’ কার রচনা ? [ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা : ১৯ ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

২৮. ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ কার রচনা? [ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা : ১৯ ]

উত্তর: (ক) জীবনানন্দ দাশ

২৯. ‘সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি’- কোন কবি একথা বলেছিলেন? [ প্রাক প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৫ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

৩০. ‘আবার আসিব ফেরে ধান সিঁড়ি নদীর তীরে’ কোন কবির কবিতা থেকে নেওয়া? [ ৬ষ্ঠ বিজেএস : ১১ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

৩১. ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর’ কার লেখা ? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৮ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাস

৩২. ”চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা “ কোন কবির রচনা? [ পূবালী ব্যাংক সিনিয়র অফিসার : ১৩ ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

৩৩. পাখির ..... মত চোখ তুলে বলেছিল নাটোরের বনলতা সেন।” [ কর্মসংস্থান ব্যাংক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর : ১১ ]

উত্তর: (গ) নীড়ের

৩৪. 'পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন' এখানে 'নীড়' শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে? [ ১৩তম বেসরকারি প্রভাষক নিবন্ধন:১৬ ]

উত্তর: (খ) আশ্রয়

৩৫. ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেছেন কোন দুজন কবি? [ রুপালী ব্যাংক জুনিয়র অফিসার : ১৩ ]

উত্তর: (খ) কাজী নজরুল ইসলাম, জবিনানন্দ দাশ

৩৬. 'সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে',---- কবিতাংশটি কার লেখা? [ পরিবার পরিকল্পনা সহকারী/পরিদর্শক : ১৮ ]

উত্তর: (ক) জীবনানন্দ দাশ

৩৭. জীবনানন্দ দাশের কবিতায় ব্যবহৃত 'শঙ্খমালা' হলো- [ সমন্বিত ৫ ব্যাংকের অফিসার (ক্যাশ) : ১৯ ]

উত্তর: (ক) রুপকথার চরিত্র

৩৮. ‘তিমির হননের কবি’ কার উপাধি? [ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অফিস সহকারী : ১৯ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

৩৯. "আবার আসিব ফিরে" কবিতাটি জীবনানন্দ দাশ এর কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৮ ]

উত্তর: (ক) রুপসী বাংলা

৪০. 'আকাশনীলা' কবিতার রচয়িতা কে? [ পিটিআই এর শিক্ষক :১৯ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

৪১. নিচের কোনটি জীবনানন্দ দাসের রচনা? [ মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক :১৯ ]

উত্তর: (ক) ঝরা পালক

৪২. ”মহাপৃথিবী” কাব্যগ্রন্থ কার লেখা? [ প্রাক-প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক:১৫ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

৪৩. 'আবার আসিব ফিরে' - কবিতাটি কার লেখা? [ সিজিডিএফ এর কার্যালয় জুনিয়র অডিটর :১৯ ]

উত্তর: (ঘ) কোনোটিই নয়

৪৪. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার রচয়িতা কে? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ০৩ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

৪৫. জীবনানন্দ দাশকে 'নির্জনতম কবি' বলে আখ্যায়িত করেন কে? [ ৩৯তম বিসিএস (বিশেষ) ]

উত্তর: (খ) বুদ্ধদেব বসু

৪৬. কোন কবির মাতা ও একজন কবি ? [ ঢাবি : ০৭-০৮ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

৪৭. রুপসী বাংলার কবি কে ? [ সাব-রেজিস্ট্রার:১৬ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

৪৮. জীবনানন্দ দাশ প্রধানত- [ পুলিশ সহকারী রসায়নবিদ : ০২ ]

উত্তর: (গ) প্রকৃতির কবি

৪৯. Who is the poet of 'Ruposhi Bangla' Poem? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]

উত্তর: (খ) Jibanananda Das

৫০. জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থের নাম- [ ১৩তম বিসিএস ]

উত্তর: (ক) ধূসর পাণ্ডুলিপি

৫১. “........ কে হায় হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে।” কবিতাংশটি কোন কবির রচনা? [ তথ্য মন্ত্রণালয়ের টেলিভিশন প্রকৌশলী : ০৪ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

৫২. ঝরাপালক' কাব্যগ্রন্থ কে রচনা করেছেন? [ এনএসআই এর ওয়াচার কনস্টেবল: ২১/ দুর্নীতি দমন কমিশনের ডাটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর: ১৯ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

৫৩. ধানসিঁড়ি কিসের নাম? [ পরিবেশ অধিদপ্তরের ল্যাবরেটরি অ্যাটেনডেন্ট:২০ ]

উত্তর: (ঘ) নদীর

৫৪. বাংলা কাব্যের 'চিত্ররূপময়' কবি- [ সমন্বিত ৪ ব্যাংকের সহকারী প্রোগ্রামার: ২০ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

৫৫. ইংরেজি ভাষায় জীবনানন্দ দাশের ওপর গ্রন্থ লিখেছেন কে? [ ৪১তম বিসিএস ]

উত্তর: (খ) ক্লিনটন বি সিলি

৫৬. 'মানুষের মৃত্যু হলে তবুও মানব থেকে যায়'- কে রচনা করেন এই কাব্যাংশ? [ ৪৩তম বিসিএস ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

৫৭. জীবনানন্দ দাশ বাংলাদেশকে কিসের দেশ বলেছেন? [ বিসিক এর চিফ অডিটর: ২১ ]

উত্তর: (ক) নবান্নের

৫৮. নিচের কোনটি উপন্যাস নয়? [ ৪৪তম বিসিএস ]

উত্তর: (ঘ) কবিতার কথা

৫৯. "রূপসার ঘোলা জলে হয়তো কিশোর এক সাদা ছেঁড়া পালে ডিঙা বায়”- কবিতার চরণে কবি কোন রূপসার কথা বলেছেন? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক: ২২ ]

উত্তর: (গ) রূপসা নদী

৬০. 'নির্জনতম কবি' বলে পরিচিত- [ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা: ২২ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

৬১. 'মাল্যবান' উপন্যাসের রচয়িতা কে? [ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ম্যাটেরিয়াল ম্যানেজমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট: ২২ ]

উত্তর: (খ) জীবনানন্দ দাশ

৬২. কোনটি জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ নয়? [ পিএসসি'র জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর: ২৩ ]

উত্তর: (ঘ) নিজ বাসভূমে

৬৩. ধূসরতার কবি' নামে কে পরিচিত? [ সমন্বিত ৯ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অফিসার: ২৩ ]

উত্তর: (ঘ) জীবনানন্দ দাশ

৬৪. 'কবিতার কথা' কার প্রবন্ধগ্রন্থ? [ বাংলাদেশ টেলিভিশনের উপ-সহকারী প্রকৌশলী: ২৩ ]

উত্তর: (গ) জীবনানন্দ দাশ

    নবীনতর পূর্বতন