ইমদাদুল হক মিলন

ইমদাদুল হক মিলন (১৯৫৫-)

বাংলাদেশের একজন কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার ইমদাদুল হক মিলন। তিনি গল্প, উপন্যাস ও নাটক- এই তিন শাখাতেই জনপ্রিয় রচনা উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি সাপ্তাহিক বিচিত্রা পত্রিকায় ‘ সজনী' নামে ছোট গল্পের মাধ্যমে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং ‘কিশোর বাংলা’ পত্রিকায় শিশুতোষ গল্প লিখে সাহিত্যজগতে প্রবেশ করেন।

ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্যকর্ম

সাহিত্যিক উপাদান সাহিত্যিক তথ্য
জন্ম ইমদাদুল হক মিলন ৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৫ সালে মুন্সিগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরের মেদিনীমণ্ডল গ্রামে নানার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস- লৌহজং থানার পয়সা গ্রামে ।
সম্পাদক বর্তমানে তিনি ‘কালের কণ্ঠ' পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ।
পুরস্কার তিনি ১৯৯২ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পান ।
ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্যকর্মসমূহ
উপন্যাস ‘যাবজ্জীবন' (১৯৭৬): এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ।
‘কালোঘোড়া' (১৯৯১): এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ।
‘নূরজাহান' (১৯৯৫): এপার-ওপার বাংলার ব্যাপক জনপ্রিয় উপন্যাস ।
‘দুঃখ কষ্ট’ (১৯৮২),
‘ও রাধা ও কৃষ্ণ’ (১৯৮২),
‘এক দেশ' (১৯৮৩),
‘প্রিয় নারী জাতি' (১৯৮৪),
'ভূমিপুত্র’ (১৯৮৫),
‘পরবাস' (১৯৮৭),
‘নায়ক’ (১৯৮৮),
‘সারাবেলা’ (১৯৮৮),
'রূপনগর' (১৯৮৮),
‘কথা ছিলো’ (১৯৮৮),
‘দুজনে' (১৯৮৮),
‘রাজাকারতন্ত্র' (১৯৮৯),
‘বালকের অভিমান' (১৯৮৯),
‘বন মানুষ' (১৯৮৯),
‘স্বপ্ন’ (১৯৮৯),
‘মহাযুদ্ধ' (১৯৮৯),
'কোন কাননের ফুল' (১৯৯০),
‘সুদূরতমা’ (১৯৯১),
‘আশায় আশায় থাকি' (১৯৯২),
‘বাঁকা জল’ (১৯৯৩),
‘মানুষজন’ (১৯৯৪),
‘আছ তুমি হৃদয় জুড়ে' (১৯৯৬),
'সুচরিতাসু' (১৯৯৭),
'যুবরাজ' (১৯৯৭),
'মৌসুমী' (১৯৯৮),
‘রহস্যময়ী' (১৯৯৯),
‘তখন ছিলাম আমি' (২০০০), 'এসো' (২০০১),
'জান' (২০০২),
‘কুসুমের মতো মেয়েরা' (২০০৩),
‘বন্ধুয়া' (২০০৪),
‘তুমিই’ (২০০৫),
‘অপরবেলা’ (২০০৬)।
গল্পগ্রন্থ ‘নিরন্নের কাল’ (১৯৭৯),
‘হে প্রেম' (১৯৮৩),
‘তাহারা’ (১৯৮৬),
‘মর্মবেদনা' (১৯৮৮),
'প্রেম নদী’ (১৯৮৮),
‘ফুলের বাগানে সাপ' (১৯৮৩),
‘আহারী' (১৯৮৪),
‘বারো রকমের মানুষ' (১৯৮৮)
ছোটগল্প ‘রাজার চিঠি’,
‘মানুষ কাঁদছে’,
‘নেতা যে রাতে নিহত হলেন' ।
আত্মজীবনী ‘কেমন আছ সবুজ পাতা' (২০১২)
أحدث أقدم